List

জন কেরির ঢাকা সফর ও ফিরে দেখা একাত্তর

মোনায়েম সরকার

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ২৯ আগস্ট, ২০১৬ তারিখে ঢাকা সফর করে গেলেন। তার সফর নিয়ে পত্র-পত্রিকায় রাজনীতি ও কূটনীতি বিশ্লেষকগণ নানারকম বিশ্লেষণ করছেন। আমি কোনো রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক বিশ্লেষণ করতে চাই না। জন কেরির আট ঘণ্টার ঢাকা সফর ঘিরে আমার মনে উঁকি দিচ্ছে ১৯৭১ সালের ও ১৯৭১-পরবর্তী নানা রক্তাক্ত অতীত স্মৃতি। ১৯৭১ সালে মার্কিন সাম্রাজ্য নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন রিচার্ড মিলহাস নিক্সন। রিচার্ড মিলহাস নিক্সন (Richard Millhouse Nixon) হলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রথম প্রেসিডেন্ট যার নামের সঙ্গে ইংরেজি ÔCriminalÕ শব্দের সবগুলো বর্ণই রয়েছে। এরকম দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট ছিলেন উইলিয়াম জেফারসন ক্লিনটন (William Jefferson Clinton) । নিক্সন এবং তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. হেনরি এ. কিসিঞ্জার ও জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত জর্জ বুশসহ মানবতাবিরোধী নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে নজির বিহীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল ইতিহাসে তা রক্তের অক্ষরে লেখা হয়ে আছে।

স্বাধীন বাংলার ইতিহাস যারা জানেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ আছেÑ ১৯৭১ সালে আমেরিকার প্রশাসন যন্ত্রের উপর দিকের রাজনৈতিক নিয়োগ প্রাপ্তরাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। বিশেষ করে রিপাবলিকানদের মধ্যে যারা চরম দক্ষিণপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন তাদের বিরোধিতা ছিল সীমাহীন। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নয় চীনও বাঙালির স্বাধীনতা প্রাপ্তি ও মুক্তিযুদ্ধকে ঘৃণা করে আসছে প্রথম থেকেই। ১৯৭১ সালে দখলদার একনায়ক, স্বৈরাচার ও আগ্রাসী পাকিস্তানি প্রেসিডেন্টকে সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা করেছে। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার প্রতিটি কার্যক্রমে চীন সরকার অন্ধের মতো সমর্থন করেছে। মুক্তিযুদ্ধ কালপর্বে  ৩০ লক্ষ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য পাকিস্তানিরা যে স্বয়ংক্রিয় যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করেছে তার বেশিরভাগই সরবরাহ করেছিল চীন।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চীন অনুসারীগণ বাঙালির মুক্তিযুদ্ধকে মুক্তিযুদ্ধ না বলে দুই কুত্তার কামড়া-কামড়িবলে অভিহিত করেছিল এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল। এ কথা বললে আজ অত্যুক্তি শোনালেও বলতেই হবেÑ একাত্তর সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে ঘিরে পৃথিবীতে একটি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। পাকিস্তানপ্রেমী কিসিঞ্জার ও নিক্সন প্রশাসন সারা পৃথিবীকে স্বাধীনতাকামী বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তখন দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। সে সময় মিসেস ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত, ভারত বন্ধু সোভিয়েট রাশিয়া ও কতিপয় কমিউনিস্টপন্থী দেশ ছাড়া আর কেউ বাংলাদেশের পক্ষে ছিল না। মার্কিন মদদে পাকিস্তানিরা যখন বাংলাদেশে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করে তখন তারা ধরেই নিয়েছিল বাংলাদেশকে তারা শায়েস্তা করতে পারবে। কিন্তু ভারতীয় সীমান্তে বোমা বর্ষণ ও সৈন্য প্রেরণ করে পাকিস্তান ভুল করে বসে। ফলে রণনীতি ভিন্ন খাতে মোড় নেয়। পাকিস্তান যখন পূর্ব বাংলায় এবং ভারতীয় জম্বু কাশ্মীরে ভীষণ মার খাচ্ছিল তখন নিক্সন ও কিসিঞ্জার সার্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভিয়েতনাম ও ফিলিপিন উপকূল থেকে সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে পাঠিয়ে যুদ্ধাপলাতক পাকিস্তানিদের সাহায্য করার জন্য। মার্কিন সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে আসলে যুদ্ধ পরিস্থিতি কি হতো আন্দাজ করা মুশকিল। একদিকে চীন সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ। অন্যদিকে ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশে লড়াই। ওই দিকে মার্কিন সপ্তম নৌবহরের আগমন সব মিলিয়ে একটা ভয়ঙ্কর অবস্থা। এমন সময় রাশিয়ার এগিয়ে আসা যুদ্ধ পরিস্থিতিকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের আশঙ্কাকে আরো তীব্রতর করে তোলে। তবে আমার কথা এই যে, রাশিয়ার শক্তিশালী পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিছুটা কোণঠাসা হয়ে পড়ে। যার ফলে পাকিস্তানের পরাজয় বরণ করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকে না।

পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জানতেন চীনা প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন সরাসরি ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। এসব আন্দাজ করতে পেরে ভারতে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত নিকোলাই এম. পেগভ জোর গলায় বলেছিলেন, ‘পাকিস্তান চেষ্টা করছে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রকে ভারতের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে সম্পৃক্ত করতে। কিন্তু সোভিয়েট রাশিয়া বিশ্বাস করে, এই দুই রাষ্ট্রের কেউই সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে না।পরে অবশ্য  তা-ই হয়েছিল।

একটা প্রচলিত কথা আছেÑ আমেরিকার কোনো নীতি নেই। তাদের একমাত্র নীতি হলো কিভাবে অর্থ বানানো যায়। এই নীতিরই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এবারের নির্বাচনী প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে। রিপাবলিকান পার্টি ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো একজন রুচিহীন, অর্থগৃধ্মু, ধর্মীয় উন্মাদকে মনোয়ন দিয়েছে কেবল টাকার জোরে। টাকা হলে মার্কিন মুল্লুকে সবকিছু করা সম্ভব। আজ তারা ডলারের জোরে পৃথিবী থেকে ব্রেইন আমদানীকরছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মেধাবীদের ডলারের মূল্যে কিনে নিয়ে নিজের প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করছে। আমেরিকার নিজের কোনো শক্তিশালী ঐতিহ্য নেই। তাদের সবকিছুই ধার করা ও এলোমেলো। নিজেদের কোনো ঐতিহ্যের অহঙ্কার নেই বলেই তারা সারাবিশ্বের ঐতিহ্যবাহী সভ্যতাগুলোকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। তারা আফগানিস্থান, ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়া ধ্বংস করেছে। ধ্বংস করেছে ওই সব রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক নিদর্শন। আমেরিকার রক্তলোলুপ দৃষ্টি থেকে আজ সারা পৃথিবী মুক্তি চাচ্ছে। হয়তো এখনই সমগ্র বিশ্ব তাদের থাবা থেকে মুক্ত হবে না, কিন্তু সেদিন বেশি দূরে নয়। যেদিন ঐক্যবদ্ধ পৃথিবীবাসী আমেরিকাকে তার জল্লাদ-ভূমিকার জন্য উচিত শাস্তি দিবে।

বিশ্ব আজ একটি মারাত্মক সংকটের ভেতর দিয়ে অতিক্রম করছে। এই সংকটের নাম আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদ। এই আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের স্রষ্টা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে মাটিতে পা রাখে সেই মাটিতেই আগুন জ্বলে ওঠে। একাত্তরে আমেরিকা চেষ্টা করেছিল বাংলাদেশকে পরাধীন রাখার জন্য কিন্তু পারেনি। পঁচাত্তরে তাদের প্রত্যক্ষ ষড়যন্ত্রে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হন। এরপর দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বে হাল ধরেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আমেরিকার প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বিরোধিতা সত্ত্বেও ছুটন্ত অশ্বের মতো উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে, পদ্মা সেতুতে বাধা সৃষ্টি করেও তারা তেমন একটা সুবিধা করতে পারেনি। এমন সময় জন কেরির আচমকা ঢাকা সফর আমাকে ভীষণ বিস্মিত করেছে। জন কেরি মার্কিন প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তিনি এয়ারপোর্টে নেমেই ছুটে গেছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করার জন্য। শুধু তাই নয়, তিনি দৃঢ় কণ্ঠে বলেছেনÑ শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শেই এগিয়ে যাচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশ। বাংলাদেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে জন কেরি এ কথা না বললেও খুব একটা ক্ষতি ছিল না।

হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন, বাংলাদেশ একটি তলাবিহীন ঝুড়ি। এ কথা তিনি বলেছিলেন বাংলাদেশের প্রতি প্রচ- ঘৃণা আর আক্রোশ থেকে। সত্যি বলতে কি, বাংলাদেশের কাছে বারবার মার্কিন প্রশাসন পরাজিত হয়েছে। আগামী দিনেও মার্কিনিরা বাংলাদেশের কাছে পরাজিতই হবে।

জন কেরি যত কথাই বলুকÑ কিছুতেই মার্কিনিদের সঙ্গে স্বার্থের জায়গায় ছাড় দেওয়া যাবে না। আমাদের সমুদ্র সীমার দিকে বহুপূর্ব থেকেই তাদের লোভ, কিছুতেই আমাদের জলসীমা তাদের জন্য উন্মুক্ত করা যাবে না। বাংলাদেশে কিছু হলেই আমেরিকা নাক গলাবার চেষ্টা করেÑ মানবাধিকার শিক্ষা দিতে চায়। অথচ তাদের নিজের দেশেই মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী তারা সন্ত্রাস সৃষ্টি ও যুদ্ধবিগ্রহ বাঁধিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আজ আমেরিকার নিজের ঘরেই অশান্তির আগুন লেগে আছে। সামনের দিনগুলোতে তাদের কপালে আরো ভোগান্তি আছে। কথায় আছেÑ ‘আমেরিকা যার বন্ধু তার আর শত্রুর দরকার নেই।আমাদের আজ আরেকবার ভেবে দেখা দরকার, আমেরিকার মতো ভয়ঙ্কর বন্ধু আসলেই আমাদের প্রয়োজন আছে কি-না।

আমার অগ্রজ প্রখ্যাত লেখক-কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী একবার কলাম লিখেছিলেনÑ কিসিঞ্জারের হাত থেকে মুজিব কন্যা শেখ হাসিনার হোসেবোয়ানিপুরস্কার নেওয়া উচিত হবে না। কিন্তু আমি তার সঙ্গে কলাম যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বলেছিলামÑ কিসিঞ্জারের হাত থেকে পুরস্কার নেওয়া হবে শেখ হাসিনার জন্য দ্বিতীয় বিজয়। অর্থাৎ একাত্তরে কিসিঞ্জারের চক্রান্ত বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্বের কাছে পরাজিত হয়েছিল। কিসিঞ্জার ঘোষিত তলাবিহীন ঝুড়িরপ্রধানমন্ত্রীর হাতে পুরস্কার তুলে দিয়ে তার দ্বিতীয় পরাজয় হয়েছিল। এবার বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে জন কেরির পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ আমেরিকার জন্য তৃতীয় পরাজয়ই বটে। আমেরিকা ভিয়েতনাম যুদ্ধে পরাজয়ের শিক্ষা নেয়নি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও তারা সর্বশক্তি ব্যয় করে পরাজিত হয়েছে। এখন তাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার। সারা পৃথিবীর মানুষকে ইতিহাসÑ ‘অন্তত এই শিক্ষা দিয়েছে যে, জনসাধারণের ইচ্ছাশক্তির পরাজয় নেই। এমন কি এক বিশ্ব শক্তির সমরসম্ভার দিয়েও জনগণের মুক্তিসংগ্রাম দমন করা যায় না।ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। হয়তো বিধ্বস্ত আরব বিশ্ব ও পৃথিবীর মুক্তিকামী জাতিগোষ্ঠীও আগামীতে এই দৃষ্টান্তই স্থাপন করবে।

০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  Posts

1 10 11 12
June 17th, 2015

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম মোনায়েম সরকার একজন স্থির, বিচক্ষণ, নিলোভ এবং সৎ রাজনীতিকের প্রতিভূ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের রাজনীতির সকল […]

June 17th, 2015

Humane World Order

Humane World Order Dismemberment of the erstwhile Soviet Union and fall of the socialist regimes in Eastern Europe came as […]

June 17th, 2015

Refound United Nations to Combat Global Crises

Refound United Nations to Combat Global Crises AT the end of World War I, US President Woodrow Wilson decided that […]

June 17th, 2015

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন বিগত ১৯৯৬ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি স্থাপনা […]

June 17th, 2015

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী গত ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আমার […]

June 17th, 2015

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বাংলায় আমরা যাকে বলি আত্মজীবনী তার ইংরেজি প্রতিশব্দ Autobiography শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন William Taylor· […]

June 17th, 2015

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে প্রবন্ধটি লিখতে বসে আমার বেগম রোকেয়ার ‘নূর-ইসলাম’ প্রবন্ধটির কথা মনে পড়ে […]

June 17th, 2015

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধু গঠিত বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) অন্তর্ভুক্ত জাতীয় যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির ২১ নম্বর […]

June 17th, 2015

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান […]

June 16th, 2015

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র [মোনায়েম সরকার যখন নির্বাসনে তাঁকে লেখা বিশিষ্ট ব্যক্তির চিঠিপত্র]

বিদেশে অবস্থানরত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র থেকে মোনায়েম সরকারের প্রবাস জীবনের কর্মকাণ্ডের একটি খণ্ড চিত্র পাওয়া যাবে। তার বেশিরভাগ চিঠিপত্র অ্যারোগ্রামে […]