List

বাংলার উর্বর মাটিতে যুগে যুগে অসংখ্য কীর্তিমানের আবির্ভাব ঘটেছে। এই সব প্রাতঃস্মরণীয় কীর্তিমানদের নিয়ে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন কবি, কথাশিল্পী ও গবেষক রচনা করেছেন বিষয় বৈচিত্র্যে ভরপুর অসংখ্য গ্রন্থ। বাংলার আপসহীন নেতা, বাঙালিশ্রেষ্ঠ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত কবিতা, গল্প, গান, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও গবেষণাগ্রন্থ রচিত হয়েছে, অন্য কোনো বাঙালি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এত কবিতা, গল্প, গান ও গবেষণাগ্রন্থ রচিত হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। আজও পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গ্রন্থ রচিত ও অনূদিত হচ্ছে। একজন বাঙালি হিসেবে এমন সংবাদ আমাদের জন্য অত্যন্ত অহংকারের বিষয়। ২০১২ সালে প্রকাশিত শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ২০১৭ সালে প্রকাশিত ‘কারাগারের রোজনামচা’ বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবনের কিছু বলিষ্ঠ প্রতিচ্ছবি দীর্ঘকাল পর পাওয়া গেল।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। তিনি কিংবদন্তি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। বাঙালির হাজার বছরের আশা-আকাক্সক্ষা, বেদনা, বিক্ষোভ ও আবহমান বাংলার ঐতিহ্যকে তিনি নিজের চেতনায় আত্মস্থ করেছেন। তাঁর কণ্ঠে বাঙালি জাতির সার্বিক মুক্তির আকাক্সক্ষা প্রতিধ্বনিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু সা¤্রাজ্যবাদ-বিরোধী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মূর্ত প্রতীক। তিনি বিশ্বশান্তি আন্দোলনের অন্যতম সেনানী এবং নিবেদিতপ্রাণ বঙ্গসন্তান। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা এবং স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা। বাঙালির বিস্মৃতি জাতিসত্তাকে তিনি জাগ্রত করেছেন।
বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই পাকিস্তানের রাজনীতি অপেক্ষা পূর্ববাংলার মানুষের ঐতিহ্য ও অধিকার নিয়ে বেশি সচেতন ছিলেন। স্বায়ত্তশাসন ও গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর মূল লক্ষ্য ছিল পূর্ব বাংলার মানুষের সার্বিক মুক্তির জন্য তাদের ঐক্যবদ্ধ করা। তিনি এদেশের মানুষকে তাদের জাতিগত পরিচয় আমলে নিয়ে আসার কাজে অনুপ্রাণিত করেছেন। তার সমস্ত চিন্তা-ভাবনা ছিল এই বাংলার কৃষক, শ্রমিক, নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষ। বাঙালির স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে তিনি কখনো ক্ষমতায় যেতে চাননি। তিনি বারবার বলেছেন, এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য তিনি রাজনীতি করেছেন, ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়, কিভাবে বঙ্গবন্ধু নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও বাঙালির মুক্তিসংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন, কিভাবে তিনি দীর্ঘ ২৩ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেনÑ সেই ইতিহাসই মূলত বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের ইতিহাস।
মানব সভ্যতা বিকাশের ধাপে ধাপে বিভিন্ন দার্শনিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব অসংখ্য মতবাদ প্রচার করেছেন। সেই সব মতবাদ কোনো কোনো যুগে প্রভাব বিস্তার করতে সমর্থ হয়। অভিজাততন্ত্র, ধনতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্রÑ এমন অসংখ্য রাজনৈতিক মতবাদ পৃথিবীতে দাপটের সঙ্গে টিকে ছিল। আজ এগুলোর বেশিরভাগই মৃত। মার্কসবাদ, লেলিনবাদ, মাওবাদও আজ ক্ষয়িষ্ণুতার পথে। বঙ্গবন্ধু এসব মতবাদে না জড়িয়ে এক অভিনব শাসন পদ্ধতির পক্ষে ছিলেন, তার পছন্দের রাজনেতিক পদ্ধতির নাম হলোÑ ‘শোষিতের গণতন্ত্র’। এ জন্য তিনি বলেছিলেনÑ ‘আজ দুনিয়া দু’ভাগে বিভক্তÑ শোষক আর শোষিত। আমি শোষিতের দলে।’
বঙ্গবন্ধুর ভাবনা জুড়ে ছিল হাজার বছরের বাংলাদেশ। তার সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখার ইতিহাস কেবল পাকিস্তান আমলে অন্যায়-অবিচারের আন্দোলনের যুগের নয়, তারও আগের। আশৈশব সংগ্রামী ভূমিকায় বাংলার স্বার্থের প্রশ্নে তিনি কোথাও কখনো আপস করেননি। কোনো চাপের কাছে মাথা নত করেননি। এ কারণেই তাকে বারবার কারাবন্দি হতে হয়। এ কারণেই তাকে ৬-দফা আন্দোলন পরবর্তীকালে দেশের মাটিতে আগরতলা মামলার আসামি হিসেবে এবং ১৯৭১ সালের মুক্তি সংগ্রামকালে পাকিস্তানে দুঃসহ বন্দি জীবনযাপন করতে হয়।
পৃথিবীর অনেক জাতির ইতিহাসের সঙ্গেই যুক্ত হয়ে আছে কিছু ঐতিহাসিক ভাষণের স্মৃতি। এই ভাষণগুলো সেই সব দেশের নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষকে শুনিয়েছিল মুক্তির বাণী। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণও তেমনি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। জ্যাকব এফ. ফিল্ড সম্পদিত ‘The Speeches that inspired history’ গ্রন্থে খ্রিস্টপুর্ব ৪৩১ অব্দ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর ৪১টি ঐতিহাসিক ভাষণ সংকলন করেন। এই গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর ১৯৭১ সারের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণও সংকলন করা হয়। যার শিরোনাম হলোÑ ‘The struggle this time is the struggle for independence’, যা বাঙালি জাতির জন্যও অত্যন্ত গৌরবের বিষয়।
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে অনেকগুলো নির্দেশনা ছিল, যেগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময় দারুন প্রভাব বিস্তার করেছিল গণমানুষের চেতনায়। এই ভাষণে উজ্জীবিত হয়েই বাংলার মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়, একদিকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী হাজার হাজার নিরীহ মানুষ গুলি করে হত্যা করেছে, অপরদিকে বাঙারির মৃত্যুঞ্জয় নেতা বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে শান্তিপূর্ণভাবে অসম সাহসে গুলির মুখে বুক পেতে দিয়েছে এবং আন্দোলন করেছে। পাকিস্তানি সরকারের নির্দেশ অমান্য করে কারফিউ ভেঙেছে বাংলার জনগণ। মরণকে উপেক্ষা করতে বঙ্গবন্ধুর যে বাণী তাদের সাহস যুগিয়ে ছিল তাহলো এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বিশাল বটবৃক্ষের মতো। একটি বটবৃক্ষের অনেক শাখা-প্রশাখা থাকে। সেই শাখা-প্রশাখার ভেতর থেকে জন্ম নেয় শত শত ঝুরি। সেই ঝুরিগুলো মাটির সঙ্গে যোগসূত্র তৈরি করে বটবৃক্ষকে শক্তিদান করে। বটবৃক্ষের শাখায় এসে নানারকম পশুপাখি আশ্রয় নেয়, তারা বটবৃক্ষের ফুল-ফল খায়। বিষ্টা ত্যাগ করে। আবার বৃষ্টি হলে সবকিছু ধুয়ে সাফ হয়ে যায়। বিরাট বৃক্ষের শাখা-প্রশাখা কেটে নিলে কিছু সময়ের জন্য হয়তো সেই বৃক্ষের কিছুটা ক্ষতি হয়, কিন্তু আবার ঠিকই সেই বৃক্ষ আকাশে মাথা তুলে দাঁড়ায়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ঘাতকরা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধুর নাম পৃথিবীর বুক থেকে মুছে দিবে। কিন্তু ঘাতকদের সবচক্রান্ত ব্যর্থ করে দেয় শেখ মুজিবের মানবতাবাদী আদর্শ। বঙ্গবন্ধুকে শারীরিকভাবে হত্যা করা গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হত্যা করা যায় না। বাঙালির প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে যারা চিরতরে মুছে দিতে চেয়েছে তারাই বাংলার বুক থেকে মুছে গেছে অথবা ঘৃণ্য ব্যক্তি হয়ে ইতিহাসে কোনোভাবে টিকে আছে।
বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ভাষণে বাংলার মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘তোমাদের কাছে অনুরোধ রইল, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল। তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে এবং জীবনের তরে রাস্তা ঘাট, যা যা আছে সবকিছুইÑ আমি যদি হুকুম দিবার নাও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে।’ বাংলার মানুষ বঙ্গবন্ধুর এই অনুরোধ রক্ষা করেছিলেন। আজ দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। অনুন্নত জীবন ব্যবস্থা থেকে বাংলার জনগণ শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে উন্নত জীবন ব্যবস্থার দিকে। আজ আবার আওয়ামী লীগের বিজয়রথ সচল রাখার জন্য পাড়ায়, মহল্লায়, ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ার সময় এসেছে। যদি বাংলার মানুষ তাদের জীবনে সুখ চায়, স্বস্তি চায়, সার্বিক নিরাপত্তা চায়, তাহলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামী লীগের পক্ষেই তাঁদের অবস্থান নিতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শচ্যুত হলে এদেশ আবার চলে যাবে পাকিস্তানি ভাবধারায়। পাকিস্তান আমলে এবং বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে দীর্ঘ ২১ বছর এদেশে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কেউই বাংলাদেশের মঙ্গল চায়নি। তারা বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে, তারা বাংলাদেশে জন্ম দিতে চেয়েছে উগ্র সাম্প্রদায়িকতা। খুনিদের তারা পুরস্কৃত করে ন্যায় বিচারকে দেখিয়েছে বৃদ্ধাঙ্গলি।
বাঙালির জন্য বঙ্গবন্ধুর অন্তরে কত ভালোবাসা ছিল তা পরিমাপ করা অসম্ভব। বঙ্গবন্ধু যখন বাংলার জনগণকে যা যা বলেছেন, বাংলার জনগণ তাই অকপটে মেনে নিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুকে এদেশের মানুষ বিশ্বাস করেছেন। আজ এদেশের মানুষের উচিত বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মনে প্রাণে আঁকড়ে ধরা। বাংলার মানুষ যদি শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ভুলে গিয়ে অন্য কোনো মত ও পথকে আলিঙ্গন করতে চায়Ñ তাহলে তারা শুধু প্রতারিতই হবে না, নিজেরাই নিজেদের কবর রচনা করবে।
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেনÑ ‘সাত কোটি বাঙালির ভালোবাসার কাঙাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারবো না। বাঙালির ভালোবাসার ঋণ বুকের রক্ত দিয়ে শোধ করবো ইনশাল্লাহ।’ বঙ্গবন্ধু তার কথা রেখেছেন। এখন বাংলাদেশের মানুষের ঋণ শোধ করার পালা, যারা বাংলাদেশকে পিছনে নিয়ে যেতে চায়, যারা বাংলাদেশে হত্যার রাজনীতি কায়েম করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে অবিরাম লড়াই করে সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের মাধ্যমেই সম্ভব বঙ্গবন্ধুর বুকের রক্তের ঋণ শোধ করা।
বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার সীমাহীন স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন তিনি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। পঁচাত্তরের ঘাতকচক্র তার সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে খান খান করে দেয়। তবুও পিতার স্বপ্ন সফল করার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে অপরাজেয় নেত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৭১ সালের ১১ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু তার এক ভাষণে বলেছিলেনÑ ‘এটা প্রমাণিত হয়েছে যে আমি এবং আমার দলই বাংলাদেশের একমাত্র মুখপাত্র।’ বঙ্গবন্ধুর এই কথা আজো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সত্য। মুজিব আদর্শ এবং আওয়ামী লীগÑ এ দুটোই বাংলাদেশের দিশাহীন মানুষকে বারবার দিশা দিয়েছে। এ দুটোর কারণেই এখনো এগিয়ে যাচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দ্বিমুখী শত্রু কবলিত দেশ। এদেশের ভেতরে যেমন এদেশের শত্রু আছে, তেমনি বহির্বিশ্বেও আছে বাংলাদেশের অগণিত শত্রু। ঘরের ও বাইরের শত্রুদের মোকাবিলা করা নিশ্চয়ই কোনো সহজ কাজ নয়। এসব শত্রুকে উপেক্ষা করেই এগিয়ে যেতে হবে বাংলাদেশের মানুষকে।
ধ্রুবতারা যেমন কূলহীন সমুদ্রে দিকভ্রান্ত নাবিককে পথের সন্ধান দেয়, তেমনি মুজিব আদর্শও বাঙালির জন্য ধ্রুবতারাতুল্য। যতদিন পর্যন্ত বাঙালির হৃদয়ে শেখ মুজিব ও মুজিব আদর্শ অটুট থাকবে, ততদিন পথভ্রষ্ট হবে না বাংলাদেশ।
বাংলার আকাশে বারবার কালো মেঘের ঘনঘটা হয়েছে। ঝড়ো হাওয়ায় অসংখ্যবার ছিন্নভিন্ন হয়েছে নৌকার পাল, সকল কালে, সকল ঝড়ের আঘাত সহ্য করে তরতর করে এগিয়ে গেছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নতরী। আগামী দিনেও বাংলার সংগ্রামী জনতা বঙ্গবন্ধু নামক ছায়াবৃক্ষের তলে আশ্রয় নিবেÑ এমনটাই প্রত্যাশা।
১২ আগস্ট, ২০১৭

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  Posts

1 10 11 12
June 17th, 2015

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম মোনায়েম সরকার একজন স্থির, বিচক্ষণ, নিলোভ এবং সৎ রাজনীতিকের প্রতিভূ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের রাজনীতির সকল […]

June 17th, 2015

Humane World Order

Humane World Order Dismemberment of the erstwhile Soviet Union and fall of the socialist regimes in Eastern Europe came as […]

June 17th, 2015

Refound United Nations to Combat Global Crises

Refound United Nations to Combat Global Crises AT the end of World War I, US President Woodrow Wilson decided that […]

June 17th, 2015

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন বিগত ১৯৯৬ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি স্থাপনা […]

June 17th, 2015

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী গত ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আমার […]

June 17th, 2015

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বাংলায় আমরা যাকে বলি আত্মজীবনী তার ইংরেজি প্রতিশব্দ Autobiography শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন William Taylor· […]

June 17th, 2015

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে প্রবন্ধটি লিখতে বসে আমার বেগম রোকেয়ার ‘নূর-ইসলাম’ প্রবন্ধটির কথা মনে পড়ে […]

June 17th, 2015

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধু গঠিত বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) অন্তর্ভুক্ত জাতীয় যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির ২১ নম্বর […]

June 17th, 2015

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান […]

June 16th, 2015

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র [মোনায়েম সরকার যখন নির্বাসনে তাঁকে লেখা বিশিষ্ট ব্যক্তির চিঠিপত্র]

বিদেশে অবস্থানরত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র থেকে মোনায়েম সরকারের প্রবাস জীবনের কর্মকাণ্ডের একটি খণ্ড চিত্র পাওয়া যাবে। তার বেশিরভাগ চিঠিপত্র অ্যারোগ্রামে […]