List

বর্তমান সরকারের আমলে দেশ অনেক এগিয়েছে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই সাফল্যে এখনই তৃপ্তির ঢেঁকুর গেলা ঠিক হবে না। আমরা যদি সত্যিকার অর্থেই এগিয়ে যেতে চাই তাহলে আমাদের উচিত হবে সর্বস্তরে সমতার নীতি গ্রহণ করা। কাউকে বেশি সুযোগ দিয়ে এগিয়ে দিলে যে পিছনে পড়ে থাকে সে ক্ষুব্ধ হয়। এই ক্ষোভের ফলে জন্ম নেয় অসন্তোষ। অসন্তোষের ফল কখনোই শুভ হয় না। তাই সমতার নীতি গ্রহণ করাই সরকারের জন্য মঙ্গলজনক। সম্প্রতি দেশে একটা খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে মন্ত্রিপরিষদ। এটি হলোÑ সরকারি টেলিফোন, সেলুলার সেট, ফ্যাক্স ও ইন্টারনেট নীতিমালা-২০১৮। ২১ মে, ২০১৮ তারিখে তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। নীতিমালায় বলা হয়েছেÑ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী এবং সচিবদের মোবাইল কেনার জন্য খরচ ১৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। এছাড়া তাদের ফোন ব্যবহারের কোনো নির্ধারিত সীমা থাকছে না। ফোনে যত টাকা খরচ হবে, তত টাকাই সরকার বহন করবে। সরকারে এই নীতিমালায় সুবিধা ভোগীরা খুশি হলেও যারা সুবিধাবঞ্চিত রয়ে গেছেন তাদের ভেতরে জন্ম নিয়েছে ভীষণ ক্ষোভ। দেশ শুধু সচিব আর মন্ত্রীরাই চালান না, দেশ পরিচালনায় অন্যান্য নাগরিকেরও ভূমিকা থাকে। বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে বাইরে রেখে কতিপয় মানুষকে বিশেষ কোনো সুবিধা দিলে তার ফল কখনোই সরকার ও রাষ্ট্রের জন্য ভালো হয় না।
কিছুদিন আগে কোটাবিরোধী আন্দোলনের ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোট পদ্ধতি বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এ জন্য তিনি কোটাবিরোধীদের দ্বারা প্রশংশিত ও অভিনন্দিত হয়েছেন। বরেণ্য কলামিস্ট ও বিশ্লেষকগণও প্রধানমন্ত্রীকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রশংসাবাক্যে সিক্ত করেছেন। কোটাবিরোধী আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা এমন একটি যৌক্তিক ইস্যু নিয়ে আন্দোলনে নেমেছিলেন যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কালক্ষেপণ না করে সঙ্গে সঙ্গে তার সুন্দর সমাধান দিয়েছেন। তার এই সিদ্ধান্তে একজন যোগ্য রাষ্ট্রনায়কের দক্ষতা ও দূরদর্শিতাই পরিস্ফুট হয়েছে।
বাংলাদেশে শুধু সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেই নয়, আরো বহুক্ষেত্রেই লিখিত-অলিখিত কোটা পদ্ধতি রয়েছে। সেই গুলোও আজ বাতিল করার সময় এসেছে বলে দেশের আপামর জনগণ মনে করেন। ধরাযাক একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্যের কথা। এদেশে একজন সংসদ সদস্য সরকারের কাছ থেকে নানা রকম সুযোগ-সুবিধা পান। এম.পি কোটায় একজন এম.পি. শুল্ক মুক্ত গাড়ি পান, অভিজাত আবাসিক এলাকায় অল্পমূল্যে প্লট পান, বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধাও পান, আরো পান নানারকম আর্থিক সুযোগ। মন্ত্রীদের ক্ষেত্রে এই সুযোগের সীমানা আরো বহুগুণ বেশি। এদের পরেই সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছেন সচিব পদবিধারী সরকারের কর্মচারীবৃন্দ।
একজন মানুষ যদি কোটি কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচনে জিতে এম.পি-ই হতে পারেন, তাহলে কেন সেই এম.পি.কে বিশেষ কোটায় বিশেষ ছাড় দিতে হবে? কেন একজন উচ্চ বেতনভোগী সচিব বা তার নি¤œপদের কর্মকর্তার জন্য থাকবে বিশেষ সুবিধা? এদেশের সব মানুষই আইনের দৃষ্টিতে সমান সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার দাবিদার। অধিকাংশ জনগণের দাবিকে গুরুত্ব না দিয়ে কয়েকজন বা কয়েক শ’ মানুষকে বিশেষ সুবিধা দিলে জনতার বিক্ষোভে একদিন গড়ে উঠবে সরকার পতনের তীব্র আন্দোলন, জনতার সেই জঙ্গি আন্দোলন প্রতিরোধ করা তখন আর সম্ভব হবে না। সুতরাং আগে থাকতেই ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবা দরকার।
বঙ্গবন্ধু তার আমলে মন্ত্রীদের, এম.পি.দের, সচিবদের বিশেষ কোনো সুবিধা দেবার চেষ্টা করেননি, বরং তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে দেশের উন্নয়নে প্রয়োজনে বঞ্চিত রাখার চেষ্টা করেছেন। তিনি একটি সমনীতির, সমতাভিত্তিক সমাজ গঠনের কথাই সবসময়ই ভাবতেন। তার আমলে অর্থের অপচয় হতে দেখিনি কখনো। সে সময় সর্বোচ্চ বেতন কাঠামো ছিল দুই হাজার টাকা মাত্র। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে অবৈধ স্বৈরাচারী সরকার, এম.পি, মন্ত্রী ও সরকারি আমলাদের বশে রাখার জন্য নানারকম সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করে দল গঠন করেছে এবং অসাংবিধানিকভাবে দেশ পরিচালনা করেছে। এই অনৈতিক ব্যাধি থেকে আমাদের বের হওয়া দরকার। আজ যখন দেখি ইফতার পার্টির নামে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা কোটি কোটি টাকা খরচ করেন তখন বড় কষ্ট হয়। কষ্ট তখনও হয় যখন অপ্রয়োজনীয় সভা-সেমিনারের নামে লোপাট হয় সাধারণ মানুষের রক্ত আর ঘামে ভেজা অর্থ। সরকারি ব্যাংক কেলেংকারীর কথা না হয় নাই বা বললাম। যে দেশে এখনো লাখ লাখ লোক ঠিক মতো খাদ্য পায় না, বস্ত্র পায় না, পায় না আশ্রয় ও চিকিৎসা। সেদেশের রাস্তায় যখন কোটি টাকা মূল্যে বিলাসবহুল গাড়ি দেখি তখন নিজেকে সান্ত¦না দেবার মতো ভাষা খুঁজে পাই না। অঢেল সম্পদ থাকলে তখন বিলাসিতা করার মনসিকতা মেনে নেওয়া যায় কিন্তু নুন আনতে যে ঘরে পান্তা ফুরায় সে ঘরের অপচয় কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না।
বর্তমান বাংলাদেশে এমন কোনো মন্ত্রী, এম.পি, সচিব নেই যাদের ব্যক্তিগত গাড়ি নেই, বিলাসবহুল বাড়ি নেই, নেই ব্যাংকে লাখ লাখ টাকা। যাদের এত কিছু আছে তাদের আরো বেশি বেশি সুবিধা দেওয়াকে অর্থের অপচয় বলেই মনে হয়। কতিপয় মানুষকে সুযোগ দিয়ে দেশের আমূল পরিবর্তন সাধন করার পরিকল্পনা যাদের মাথা দিয়ে বের হয়Ñ তাদের কিছুতেই বুদ্ধিমান বলে মনে হয় না। দেশের উন্নয়ন তখনি সম্ভব হবে, যখন কৃষক-শ্রমিক তথা সাধারণ মানুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া হবে। সাধারণ মানুষকে সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত রেখে শুধু মন্ত্রী-আমলাদের পেট ভরলে সরকার নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারবে। আমি একথা বলতে চাই না যে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সুবিধা দেওয়া যাবে না। আমি শুধু বলতে চাইÑ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ততটুকুই সুবিধা দেওয়া হোকÑ যতটুকু প্রয়োজন রাষ্ট্রীয় কার্যাবলি পরিচালনা করার জন্য। এর বাইরে এই মুহূর্তে আর কোনো সুবিধা না দেওয়াই সমীচীন বলে মনে করি।
বাংলাদেশের আমলারা নিজেদের স্বার্থে মাঝে মাঝে এমন কিছু লোক হাসানো কাজ করেন যে, যেগুলো আসলেই অতিরঞ্জন ও অপ্রয়োজনীয়। এ প্রসঙ্গে সাবেক আমলা ও রাষ্ট্রদূত ফারুক চৌধুরীর ‘বাংলাদেশের ভিআইপি অপসংস্কৃতি’ লেখাটির কথা স্মরণ করা যেতে পারে। আমলারা যখন বিদেশে আসা-যাওয়ার জন্য এয়ারপোর্টের ভিআইপি সুবিধা পাওয়ার জন্য প্রস্তাব করেনÑ তখন ফারুক চৌধুরী তীব্র ভাষায় বলেছেনÑ ‘গণপ্রতিনিধি (রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধান, সংসদ সদস্য প্রমুখ ব্যক্তি) অর্থাৎ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্ববান উচ্চপদস্থ অসামরিক এবং সামরিক কর্মচারীদের, সুচারুরূপে যথাযথ মর্যাদায়, সরকারি কর্মচারীদের বিদেশে গমনাগমনের সময়ে বিমানবন্দরে বিশেষ সুবিধা প্রদান অবশ্যই বোধগম্য। কিন্তু বর্তমান (১ জুন, ১৯৯৭) এবং এক শ্রেণির সাবেক কর্মচারীদের নিয়ে একটি কৃত্রিম ‘ভিআইপি’ গোষ্ঠী চিহ্নিত করা এবং তাদের প্রতি বিশেষ বিবেচনা প্রদর্শন সামাজিক পরিপক্বতার নির্দশন নয়, সমাজের সুস্বাস্থ্যের জন্য তা মঙ্গলদায়কও নয়। … জনগণের মনে তাতে ক্ষোভ আর বিতৃষ্ণারই সৃষ্টি হয়।’
বাংলাদেশের মতো একটি ছোট দেশে গণপ্রতিনিধি এবং বিশেষ বিশেষ মর্যাদার সরকারি কর্মকর্তাদের বিশেষ সুবিধা এই মুহূর্তেই বাতিল করা উচিত। অফিসিয়াল প্রয়োজনে একজন কর্মকর্তাকে যেটুকু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া দরকার শুধু সেটুকু রেখে আর কোনো বাড়তি সুযোগ দেওয়াই ঠিক হবে না। এর ফলে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় রোধ করা সম্ভব হবেÑ উন্নয়নের চাকা আরো বেশি সচল হবে।
আমি বিশেষ প্রয়োজন না হলে খুব একটা বাইরে বের হই না। যখন ঢাকার রাজপথে বের হই, যখন বিভিন্ন গাড়িতে রঙবেরঙের পতাকা দেখিÑ তখন আমার কাছে মনে হয়, ঢাকা শহরটি পতাকার শহর। এদেশের মানুষ পতাকাকে সম্মান করে। আর এই সুযোগ নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকেরা ব্যক্তিগত বিনোদনে বের হলেও তাদের গাড়িতে পতাকা ব্যবহার করেন। পতাকা ব্যবহার করেন জনপ্রতিনিধি ও পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাগণ। বর্তমানে দুনিয়া জুড়েই পতাকা ব্যবহারের আইন অনেক বদলে গেছে। অথচ আমরা এখনো পড়ে আছি আদিম যুগে। ইউরোপ-আমেরিকায় মন্ত্রীদের পতাকা প্রদর্শনের কোনো প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের নিশ্চয়ই মনে আছেÑ বাকিংহাম প্রাসাদ থেকে রানী দ্বারা প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হয়ে টনি ব্লেয়ার যখন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আগমন করেন তখন টনি ব্লেয়ার তার সরকারি গাড়িতে পতাকা ওড়াননি। আজকাল দিল্লিতেও ভারতের মন্ত্রীরা পতাকা ওড়ান না, আর পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী ব্যতীত অন্য মন্ত্রীদের পতাকা ব্যবহার নিষিদ্ধ। অথচ আমাদের দেশে একজন সংসদ সদস্যও রাস্তায় বের হন পতাকা নিয়ে। কী কা-জ্ঞান আমাদের!
আজ এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, জননেত্রী শেখ হাসিনা আপ্রাণ চেষ্টা করছেন বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য। একটি উন্নত দেশ ও জাতি গঠন করতে হলে সবার আগে দরকার সমতা ও স্বচ্ছতার নীতি গ্রহণ করা। দেশের বেশিরভাগ মানুষকে সুবিধা বঞ্চিত রেখে কিছু সংখ্যক মানুষকে তোষণ-পোষণের নীতি কখনোই ভালো ফল বয়ে আনবে না। এতে পরিণামে সর্বনাশ হওয়ার সম্ভাবনাই অধিক। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী আরো দূরদর্শিতার পরিচয় দেবেন এমনটিই আশা করেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ।
মোনায়েম সরকার : রাজনীতিবিদ ও কলামিস্ট
২৩ মে, ২০১৮

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  Posts

1 10 11 12
June 17th, 2015

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম

মোনায়েম সরকারঃ জীবন ও কর্ম মোনায়েম সরকার একজন স্থির, বিচক্ষণ, নিলোভ এবং সৎ রাজনীতিকের প্রতিভূ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের রাজনীতির সকল […]

June 17th, 2015

Humane World Order

Humane World Order Dismemberment of the erstwhile Soviet Union and fall of the socialist regimes in Eastern Europe came as […]

June 17th, 2015

Refound United Nations to Combat Global Crises

Refound United Nations to Combat Global Crises AT the end of World War I, US President Woodrow Wilson decided that […]

June 17th, 2015

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন

মূল পরিকল্পনানুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিজয়স্তম্্‌েভর বাস্তবায়ন প্রয়োজন বিগত ১৯৯৬ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি স্থাপনা […]

June 17th, 2015

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী গত ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আমার […]

June 17th, 2015

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী

বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত জীবনের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বাংলায় আমরা যাকে বলি আত্মজীবনী তার ইংরেজি প্রতিশব্দ Autobiography শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন William Taylor· […]

June 17th, 2015

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে

ধর্মনিরপেক্ষতার শক্তিই উপমহাদেশে শান্তি নিশ্চিত করতে পারবে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে প্রবন্ধটি লিখতে বসে আমার বেগম রোকেয়ার ‘নূর-ইসলাম’ প্রবন্ধটির কথা মনে পড়ে […]

June 17th, 2015

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ

যেভাবে আমরা জানাই প্রতিবাদ আমি ছিলাম বঙ্গবন্ধু গঠিত বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) অন্তর্ভুক্ত জাতীয় যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির ২১ নম্বর […]

June 17th, 2015

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে

জেল থেকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিভার াঁক্ষর মেলে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান […]

June 16th, 2015

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র [মোনায়েম সরকার যখন নির্বাসনে তাঁকে লেখা বিশিষ্ট ব্যক্তির চিঠিপত্র]

বিদেশে অবস্থানরত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের চিঠিপত্র থেকে মোনায়েম সরকারের প্রবাস জীবনের কর্মকাণ্ডের একটি খণ্ড চিত্র পাওয়া যাবে। তার বেশিরভাগ চিঠিপত্র অ্যারোগ্রামে […]