List

চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের মতো মহাজোট হলে বিজয় অবশ্যম্্‌ভাবী

গত ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আমার ও গ্রেনেড হামলায় নিহত কিবরিয়া ভাইয়ের (সাবেক অর্থমন্ত্রী) কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। নির্বাচনী কাজে যুক্ত থাকার সুবাদে এদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া, জনমত গঠনের বিভিন্ন দিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতির রকমফেরের কার্যকারণ ইত্যাদি বিষয়ে আমার কিছু ধারণা জন্মেছে। সেই ধারণাগুলোর আলোকে আগামী ২০০৭ সালের নির্বাচন নিয়ে কিছু কথা বলাই এই লেখার উদ্দেশ্য।
আমার প্রথম ধারণাটি অবশ্য নতুন কিছু নয়। সবাই জানেন যে, জনমত স্থির কোনো বিষয় নয়, এটি রাজনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত একটি মানসিক অবস্থা। ভারত স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেসই চালিয়েছে ভারত রাষ্ট্র। অথচ ১৯৭৭ সালে ত্রিশ বছরের ব্যবধানে দল হিসেবে শুধু কংগ্রেস নয়, কংগ্রেসদলীয় খোদ প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তার আসনে হেরে গিয়েছিলেন। সেই সময় ভারতীয় পত্রপত্রিকায় কার্টুন বেরিয়েছিল- ইন্দিরা গান্ধী একটি ভাঙা অ্যাশট্রে দেখিয়ে তার সন্তান সঞ্জয় গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে বলছেন- তিন পুরুষের অ্যাশট্রেটা ভেঙে ফেললি! মতিলাল নেহরু, জওহরলাল নেহরু এবং ইন্দিরা গান্ধী- এই তিন পুরুষের যে গৌরবময় ঐতিহ্য, এক সঞ্জয় গান্ধী তার অপকর্মের হাতুড়ি দিয়ে সেটা ভেঙে ফেলেছিলেন। ’৭৭ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের পরাজয়ের পেছনে সঞ্জয় গান্ধীর স্বেচ্ছাচারিতা কাজ করেছিল বহুলাংশে।
জিয়াউর রহমানের মৃতুøর পর পাওয়া তার সুøটকেসটাকে নাকি ভাঙা অবস্থাতেই পাওয়া গিয়েছিল। সেটাকে তো আর ভাঙা যাবে না। আগামী নির্বাচনের ফলাফল ঘোষিত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া হয়তো তার সন্তান তারেক রহমানকে উদ্দেশ্য করে বলবেন, দুই পুরুষের এত শান-শওকত ধূলায় মিশিয়ে দিলি? কে জানে, অন্যদিকে জনতা হয়তো খালেদা জিয়ার মৃদু ভর্ৎসনা শোনার চেষ্টা না করে এরশাদ পতনের পর আল্লাওয়ালা ভবন কিংবা এই আমলেই খোয়াব ভবনের ক্ষেত্রে যেমনটা ঘটেছে, হাওয়া ভবনের ইট খুলে নেয়ার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়বে তখন।
জনমত যে কী জিনিস, এই উপমহাদেশে মুসলিম লীগের মতো অন্য কোনো দল বুঝি তা টের পায়নি। ভুল হোক শুদ্ধ হোক, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষেই ছিল এই অঞ্চলের মানুষ এবং তাই ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগ ব্যাপকভাবে জয়ী হয়েছিল। এই মুসলিম লীগকেই ৭ বছরের ব্যবধানে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে মাত্র ৯টি আসন নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। জনতা যে আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে পাকিস্তানের পক্ষে ভোট দিয়েছিল, সরকার পরিচালনায় তার ন্যূনতম প্রতিফলন দেখেনি তারা। এক ভাষা আন্দোলনেই নিঃশেষিত হয়েছিল মুসলিম লীগের জনপ্রিয়তা। বিপুলভাবে বিজয়ী হয়েছিল যুক্তফ্রন্ট ২১-দফার ভিত্তিতে, হক-ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দির নেতৃত্বে।
২০০৪ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ-এর পক্ষ থেকে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে যুক্তফ্রন্টঃ চুয়ান্নর অভিজ্ঞতা শিরোনামে আমরা একটা সেমিনার করেছিলাম। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে কিবরিয়া ভাই ওই সেমিনারের সভাপতিত্ব করেছিলেন। আমার প্রবন্ধে বলেছিলাম, ‘১৯৫৪’র নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের ঐতিহাসিক বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির সম্্‌ভাবনা দেখা দিয়েছে। বৃহত্তর ঐক্যজোট গঠন করে চুয়ান্ন’র যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মতো আরো একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমেই বাংলাদেশকে স্বাধীনতার মূলধারায় প্রতিস্থাপন করা সম্্‌ভব।’ দুই বছর আগে বলা আমাদের কথার প্রতিধ্বনি এখন শুনতে পাচ্ছি বিভিন্ন গবেষণাকর্মের ফলাফলে। গত ৬ অক্টোবর জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারে প্রকাশিত নাজিম কামরান চৌধুরীর গবেষণালব্ধ একটি পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে এককভাবে আওয়ামী লীগ অন্তত ১৮০টি আসন লাভ করবে, আওয়ামী লীগের শরিকরা পাবে আরো ৪০টি। বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চের সেমিনারে উত্থাপিত প্রবন্ধে কিংবা নাজিম কামরান চৌধুরীর গবেষণালব্ধ রিপোর্টে উল্লেখ করা ভবিষ্যৎবাণী নেহায়তই কল্পনাপ্রসূত কিছু নয়, কিংবা কোনো বিশেষ দলের প্রতি সহানুভূতি থেকেও তা উত্থিত হয়নি। রাষ্ট্র ও সমাজবিজ্ঞানের নির্মোহ সূত্র এবং বাস্তবতার বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষণই এমন মন্তব্যের পটভূমি তৈরি করেছে।
প্রথমত, আওয়ামী লীগ এদেশের নির্বাচনে বৃহত্তর দল হিসেবে পপুলার ভোট বেশি পেয়ে থাকে। ব্রিটিশ মডেলের পার্লামেন্টারি ডেমোক্রেসির শুভংকরের ফাঁকিতে পড়ে দলটি আসন সংখ্যায় পিছিয়ে থাকে কখনো কখনো। দেশে প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশনের গণতন্ত্র বিরাজ করলে এই দল সবসময়ই আসন সংখ্যায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতো। আওয়ামী লীগের বিজয়ের পথে আরেকটি বাধা কাজ করেছিল দীর্ঘ ২১ বছর। ’৭৫ পরবর্তী দুই সেনা নায়ক এবং তারপর খালেদা জিয়ার শাসনামলকে পিরিয়ড অফ কনফিউশন বলা যেতে পারে। এ ধরনের কনফিউসিভ সময় অন্যান্য দেশকেও পার করতে হয়েছে কখনো কখনো। চীনে গত শতাব্দীর ষাটের দশকের মাঝামাঝি থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি সময়টিকে পিরিয়ড অফ কনফিউশন বলা যেতে পারে। মানুষ এ সময় বিভ্রান্ত থাকে, কোনো্‌টা ভালো, কোন্‌টা খারাপ বুঝে উঠতে পারে না। ষড়যন্ত্রকারীদের প্রোপাগান্ডায় তাদের চিন্তাশক্তিও দুর্বল হয়ে পড়ে। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিশ্চিত, বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে এবং তার দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি বাস্তবায়িত করা গেলে বাংলাদেশ এতোদিনে মালয়েশিয়া, চীন, কিংবা সিঙ্গাপুরের কাতারে উঠে যেতো। সেক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠতেন একজন মাহাথির মোহাম্মদ, দেং জিয়াও পিং কিংবা লি কুয়ান। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল প্রগতিশীলতার পথ রুদ্ধ করার অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে। তাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি হত্যাকারীরা, হত্যা করা হয়েছে জাতীয় চার নেতাকে। পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ধারাটিকে দুর্বল করার লক্ষ্য নিয়ে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে আওয়ামী লীগকে। তার সমান্তরালে জিয়ার ভাবমূর্তি গড়ে তোলার চেষ্টা হয়েছে এবং সেই প্রয়োজনে রাষ্ট্রীয় অর্থেরও অপচয় হয়েছে প্রচুর। জিয়া ও এরশাদের আমলেই আওয়ামী লীগের কয়েকটি উপদলের জন্ম দেয়া হয়েছিল কৃত্রিম উপায়ে। এতসব কনফিউশন সত্ত্বেও ’৮৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগই বিজয়ী হয়েছিল, মিডিয়া কুøর মাধ্যমে সেই বিজয় ছিনিয়ে নেয়া হয়। প্রকৃতপক্ষে দুই জেনারেলের দুই রেফারেন্ডাম; ’৭৯, ’৮৬, ’৮৮-এর পার্লামেন্ট নির্বাচন- এগুলোর কোনোটাও সত্যিকারের কোনো নির্বাচন নয়। এসব নির্বাচনে সেনাসদর থেকেই নির্ধারিত হয়ে থাকতো কী পরিমাণে হঁ্যা-না ভোট পড়বে কিংবা বিরোধী দল থেকে কারা কারা নির্বাচিত হবেন।
২০০০ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদের মাধ্যমে আমরা একটা জরিপ করেছিলাম। সেই জরিপে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভোট ছিল ৫১ শতাংশ এবং বিএনপির পক্ষে ছিল মাত্র ৩৪ শতাংশ। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, দ্রব্যমূল্যের স্থিতিশীলতা এবং অপেক্ষাকৃত কর্ম দুর্নীতিই ছিল সেই জরিপ ফলাফলের কারণ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা পানি চুক্তি ও পার্বত্য শান্তি চুক্তি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে সমর্থন বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ঢাকা, ফেনী, লক্ষ্মীপুর ও নারায়ণগঞ্জে মুষ্টিমেয় কিছু আওয়ামী লীগ নেতার কর্মকাণ্ড জনগণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়, যে কারণে অন্তত দশ শতাংশ ভোট সুইং করে বিএনপির দিকে চলে যায়। আওয়ামী লীগের ভোট নেমে আসে ৪১ শতাংশে। এই অবস্থায় বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর ও অন্যান্য দলের ঐক্য জোট আওয়ামী লীগকে আরো বিপাকে ফেলে। এসব শর্তের সঙ্গে যুক্ত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং প্রেসিডেন্টের পক্ষপাতমূলক আচরণ। সবটা মিলিয়ে আওয়ামী লীগের জন্য নেমে আসে বিপর্যয়।
এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। জনমতের প্রশ্নে আওয়ামী লীগের অবস্থা এবার এত শক্তিশালী যে, মনে হচ্ছে দলটির নবজাগরণ ঘটেছে। এর কারণ অনেক। এক· জোট সরকার রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। দ্রব্যমূল্য, বিদুøৎ, আইনশৃঙ্খলা ইত্যাদি ক্ষেত্রে সঙ্কট সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগ ও বিরক্তির শেষ সীমানায় নিয়ে গেছে। দুই· জাতির কনফিউশন পিরিয়ডও শেষ হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। আওয়ামী লীগ ভারতের দালাল, ধর্মবিরোধী এসব সস্তা ্লোগান এবার ভোটারদের মধ্যে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করছে না। তিন· জোটের অন্য অংশীদাররা যে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে যুক্ত- কথাটা জনতার কাছে পরিষ্ড়্গার হয়ে ওঠেছে। চার· প্রধানমন্ত্রীর ছেলে তারেক রহমানের দুর্নীতি এবং অর্থপাচার শুধু তাকে জনবিচ্ছিন্ন করে তোলেনি, তার কলঙ্কের দাগ বেগম জিয়ার শাড়িতেও লেগেছে ছোপ ছোপ। পাঁচ· এবারের নির্বাচন হবে মূলত গুড ম্যানেজমেন্ট বা সুশাসনের প্রশ্নটিকে ঘিরেই। বর্তমান সরকারের ম্যানেজমেন্ট বা ব্যবস্থাপনার স্বাদ পেয়েছে জনগণ। এক চরম অব্যবস্থার মধ্যে দিনাতিপাত করেছে তারা এই পাঁচ বছর। ছয়· বিরোধী দলের সংস্ড়্গার প্রস্তাব নিয়ে সরকারের গড়িমসি ও টালবাহানা ভালো চোখে দেখছে না জনতা। ক্ষমতা জোর করে আঁকড়ে থাকার প্রবণতা চিরকালই প্রতিহত করেছে এদেশের মানুষ। সাত· গত পাঁচ বছরে বিরোধীদলসহ সাধারণ মানুষের ওপর যে অত্যাচার-নিপীড়ন (ক্রসফায়ারসহ) নেমে এসেছিল, তা থেকেও পরিত্রাণের পথ খুঁজে ফিরছে ভোটারশ্রেণি।
স্বাধীনতা বিরোধী মৌলবাদ ও প্রতিক্রিয়ার শক্তিকে সম্পূর্ণরূপে পরাভূত করার জন্য এখন দরকার শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর একটি মহাজোট। ’৫৪-এর হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্টের মতো একটি মহাজোট গঠন করা সম্্‌ভব হলে বর্তমান ব্যর্থ প্রতিক্রিয়াশীল জোট সরকার যে আমূল পরাস্ত হবে, সে ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ নেই। ঐক্য প্রক্রিয়াকে বর্তমান ১৪ দলীয় কাঠামোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ পোটেনশিয়াল-অপটেনশিয়াল সব শক্তিকেই জড়ো করতে হবে এক প্লাটফর্মে। আওয়ামী লীগকে পরিহার করতে হবে বড় দল অহমিকা, ছোটো দলগুলোকে সংকীর্ণতা। মুক্তিযুদ্ধকালীন যে ক্যাবিনেট কনসালটেটিভ কমিটি গঠন করা হয়েছিল, সেখানে আওয়ামী লীগের স্বনামধন্য নেতৃত্ব ছাড়াও স্থান পেয়েছিল মওলানা ভাসানী, মোজাফফর আহমদ, মনি সিং ও মনোরঞ্জন ধর। এদের কেউ জাতীয় কিংবা প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন না। এটা করা হয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি সর্বজনীন রূপ দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে। চারদলীয় জোটের বিরুদ্ধে প্রগতিশীলদের মহাজোটকেও সর্বজনীন করে তুলতে হবে। কার কত ভোট- এই হিসাবকে তুচ্ছ জ্ঞান করে এমন এক বিশাল প্লাটফর্ম গড়ে তুলতে হবে, যা হয়ে উঠবে জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। তেমন অবস্থায় সেই মহাজোটের পক্ষে যে ভোট পড়বে, তাতে ভোট রাখার ব্যালট বাক্সেরই ঘাটতি পড়বে।

রচনাকালঃ ০৯·১০·২০০৬

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  Posts

1 3 4 5 12
September 29th, 2018

ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে কেন?

ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে কেন? মোনায়েম সরকার সম্প্রতি লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘ওয়েলথ এক্স’ একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। সেই রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে অতি ধনীর […]

August 31st, 2018

জোট-ভোট ও আন্দোলনের আস্ফালন

জোট-ভোট ও আন্দোলনের আস্ফালন মোনায়েম সরকার বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে শক্তি থাকুক আর না থাকুক সবগুলো দলই জোট গঠনে ব্যস্ত হয়ে […]

August 27th, 2018

ষড়যন্ত্র ছিন্ন করে আওয়ামী লীগকে উজান পথেই এগিয়ে যেতে হবে

ষড়যন্ত্র ছিন্ন করে আওয়ামী লীগকে উজান পথেই এগিয়ে যেতে হবে মোনায়েম সরকার বঙ্গীয় ভূখণ্ডে রাজনৈতিক দুরবস্থার অবসান ঘটাতে প্রথম যে […]

August 25th, 2018

আত্মপ্রচার নয়, মুজিব আদর্শ প্রচারে দৃষ্টি দিন

আত্মপ্রচার নয়, মুজিব আদর্শ প্রচারে দৃষ্টি দিন মোনায়েম সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি। তিনি শুধু বাংলাদেশের […]

July 19th, 2018

জোট ও ভোটের রাজনীতি

বর্তমানকালের রাজনীতিতে একটি বিষয় লক্ষণীয় তাহলো, সমমনা দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন। জোট ছাড়া আজকাল ভোট হয় না বলেই মনে […]

July 15th, 2018

রাজনীতি ও ওল্ড ক্লাউনদের নির্বুদ্ধিতা

বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে সকল প্রকার বাধাবিঘœ অতিক্রম করে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশে। আজকের বাংলাদেশ আর অতীতের বাংলাদেশ এক […]

June 27th, 2018

’৭০-এ আওয়ামী লীগ শুধু অর্জনের বিবরণী নয়, আত্মসমালোচনাও দরকার

’৭০-এ আওয়ামী লীগ শুধু অর্জনের বিবরণী নয়, আত্মসমালোচনাও দরকার মোনায়েম সরকার বঙ্গীয় ইতিহাসে ২৩ জুন অন্তত দুটি কারণে বাঙালির মনে […]

June 27th, 2018

২৫ মার্চ, ১৯৭১ : অপারেশন সার্চ লাইটের অতর্কিত গণহত্যা

২৫ মার্চ, ১৯৭১ : অপারেশন সার্চ লাইটের অতর্কিত গণহত্যা মোনায়েম সরকার ২৪ মার্চ একটা গুজব ছড়িয়ে পড়ে ঢাকায়। সবাই বলাবলি […]

May 25th, 2018

অসম সরকারি নীতিমালার পরিণাম ক্ষোভ আর সর্বনাশ

বর্তমান সরকারের আমলে দেশ অনেক এগিয়েছে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই সাফল্যে এখনই তৃপ্তির ঢেঁকুর গেলা ঠিক হবে না। আমরা যদি […]

May 17th, 2018

Now Bangabandhu Shine like the Polestar in Space

After 47 years of existance Bangladesh has entered into a new era, launching successfully its first communication satellite Bangabandhu-1 to […]