List

ক্ষমতা নয়, কর্মই মানুষকে মহিয়ান করে

মোনায়েম সরকার
আধুনিক মানব সভ্যতা অনেক দূর এগিয়েছে। যতদিন পৃথিবী থাকবে ততদিন সভ্যতাও এগোতে থাকবে। সভ্যতার উত্থান-পতন হয়, এটাই স্বাভাবিক। উত্থান-পতন, ধ্বংস-সৃষ্টিÑ এসব মেনে নিয়েই এগিয়ে চলে মানুষ। সৃষ্টির শুরু থেকেই এই ধারা বহমান। চিরকাল এভাবেই চলেছে ও চলবে। আঁধার দেখে ভয় পেলে চলবে না, আঁধারের শেষেই থাকে আলোর ঠিকানা। যারা আলোকাভিসারী আঁধার ভেদ করে ঠিকই তারা আলোর সন্ধান পায়। আঁধার যাপন নয়, আলোকপ্রাপ্তিই জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত।
সৃষ্টির ঊষাকাল থেকে আজ পর্যন্ত সভ্যতার ইতিহাস এক রৈখিক নয়, বার বার এর গতিমুখ পরিবর্তিত হয়েছে। সভ্যতার গতিমুখ বদলাতে প্রকৃতি যেমন ভূমিকা রেখেছে, তেমনি মানুষের ভূমিকাও কম নয়। বরং সভ্যতা নির্মাণের ক্ষেত্রে মানুষের ভূমিকাই সর্বাধিক। যুগে যুগে পৃথিবীতে অনেক মহামানব জন্ম নিয়েছেন। এরা কেউ ঐশী প্রত্যাদেশপ্রাপ্ত মহাপুরুষ, কেউ দার্শনিক, কেউ বিজ্ঞানী, কেউ শিল্প-সাহিত্যিক-সমাজ সংস্কারক, কেউবা রাজা-মহারাজা।
পৃথিবীর ইতিহাস পরিপূর্ণ হয়ে আছে মানুষের কীর্তি গাথায়। তবে কীর্তিগাথার পাশাপাশি ধ্বংস বা তা-বলীলার দৃষ্টান্তও কম নেই। এক যুগের মানুষ সুন্দর সভ্যতা গড়েছে, আরেক যুগের মানুষ সেই সুন্দর সভ্যতা ভেঙে খান খান করে দিয়েছে। সুদূর অতীত বলি আর নিকট অতীতই বলি সবকালেই এসব ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে মানুষ। তবে আশার কথা হলো ধ্বংসকারীরা ক্ষণস্থায়ী, সৃষ্টিশীলরাই চিরকাল মানুষের স্মরণপথে অমর হয়ে থাকে। আজকের পৃথিবীর সর্বত্রই অমানবিক উল্লাস পরিলক্ষিত হচ্ছে। একবিংশ শতাব্দীর এই স্বর্ণ যুগে এমন হওয়ার কথা ছিল না, কিন্তু অনাকাক্সিক্ষত এই নিষ্ঠুরতাই বার বার আমাদের দেখতে হচ্ছে। বিজ্ঞান যত এগোচ্ছে, প্রযুক্তি যত বিকশিত হচ্ছে, ততই মানুষ উন্মত্ত হয়ে ওঠছে। অসুর আজ সুরকে বধ করার জন্য শান দিয়ে যাচ্ছে মারণাস্ত্র। ধর্মবাণীর মাহাত্ম্য ভুলে ধার্মিকরাও আজ অধার্মিকের মতো আচরণ করছে। ক্ষমতাবানরা ক্ষমতার লোভে এমন সব কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে যা দেখে স্তম্ভিত হয়ে যাচ্ছে বিশ্ববিবেক। অতীতের অনেক রাজা-মহারাজাই আজ বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে গেছেন। অনেকেই আবার বেঁচে আছেন যথার্থ মর্যাদায়। মানুষের জন্য যারা জীবন উৎসর্গ করে আলো জ্বেলে যান মানুষ তাদের কোনোদিনই ভুলে না। পক্ষান্তরে অন্ধকারের অপশক্তি অন্ধকারেই চিরতরে বিলীন হয়ে যান।
কথায় বলেÑ ‘আয়ু কচুপাতার জল।’ শুধু আয়ু নয়, ক্ষমতাও কচুপাতার জলের মতন। ক্ষমতার মোহে যারা বাস্তবতা ভুলে গিয়ে অবাস্তব আচরণ করেনÑ ইতিহাসও তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণ করেন। ইতিহাসের প্রতিশোধ গ্রহণ বড় ভয়ংকর, নির্মম। আমরা এমন অনেক মানুষেরই নাম জানি, জীবদ্দশায় তিনি মহাসমারোহে পূজা পেয়েছেন, কিন্তু মৃত্যুর পরেই তিনি নিক্ষিপ্ত হয়েছেন আস্তাকুঁড়ে। আবার মৃত্যু-পরবর্তী গগণচুম্বী সম্মানও ইতিহাসে দুর্লক্ষ্য নয়।
সাম্প্রতিককালে নিউজিল্যান্ডের একটি মসজিদে বন্দুকধারীর হামলায় ৪৯ জন নিরপরাধ মানুষের মৃত্যু পৃথিবীকে দারুণভাবে নাড়া দিয়েছে। মন্দির, মসজিদ, গির্জা, প্যাগোডায় হামলা নতুন কোনো দুর্ঘটনা নয়। পাকিস্তানে, আফগানিস্তানে, ইরাকে, ইরানে, সিরিয়ায়, ইংল্যান্ডে এমন ঘটনা অহরহই ঘটছে। প্রার্থনারত মানুষকে হত্যা করে যারা নিকৃষ্ট মনোবৃত্তি চরিতার্থ করতে চায় তাদের জন্য ঘৃণাই যথেষ্ট নয়। মৃত্যুদ-ই এদের একমাত্র শাস্তি। কিন্তু এটাও ভেবে দেখা দরকারÑ হামলাকারীকে আমরা মৃত্যুদ- দিচ্ছি বটে, নেপথ্যের নায়ক যিনিÑ অর্থাৎ যার ইন্ধনে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে তিনি তো ধরা-ছোঁয়ার ঊর্ধ্বেই থেকে যাচ্ছেন। শাস্তির ভয় মানুষের অপরাধপ্রবণতা দমন করতে পারে, কিছু সময়ের জন্য অপরাধ কর্ম থেকে বিরত রাখতে পারে কিন্তু চিরতরে অপরাধ দূর করতে পারে না। মানুষের মানসিকতার সুপরিবর্তন না হলে কখনোই সৎ-সুন্দর-স্বাভাবিক মানুষ আশা করা যায় না। এ জন্য রাষ্ট্র, সরকার, সমাজ ও পরিবেশের দায় আছে। আগাছা উপড়ে ফেলে শস্যচারা পরিচর্যা করা যেমন কৃষকের দায়িত্ব তেমনি রাষ্ট্রের দায়িত্ব সুনাগরিকদের বিকাশে ও সুরক্ষায় সচেষ্ট থাকা। পৃথিবীতে মানুষ আজ কোথাও নিরাপদ নয়। সবখানেই মানুষ আজ মৃত্যুর ঝুঁকিতে আছে। এশিয়া বলি আর ইউরোপ, আমেরিকাই বলি সর্বত্রই আজ দাউ দাউ করে জ্বলছে হিংসার লেলিহান শিখা। দাবানল যেমন করে সবকিছু পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়Ñ মানুষের হিংসাও আজ নির্বিচারে মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারছে। মানুষের এই মৃত্যুর মিছিল দিন দিন আরো বেড়েই চলবে। মানুষ যদি মানবিক হৃদয় নিয়ে মানুষের পাশে না দাঁড়ায়, তাহলে কিছুতেই মানুষের অনিবার্য পতন রোধ করা সম্ভব নয়।
দাসপ্রথা ভেঙে মানুষ যখন সামন্ত যুগে প্রবেশ করে, তখন ধারণা করা হয়েছিল মানুষ তার মানবিক অধিকারগুলো ফিরে পারে, কিন্তু সামন্তযুগেও মানুষ স্বস্তি পেল না। সামন্তপ্রথার খোলসের ভেতরেই জন্ম নিল পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থা। পুঁজিবাদের শাসন-শোষণ অস্বীকার করে সমাজতন্ত্র যখন মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করল, তখন মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল শ্রেণিহীন সাম্যবাদী সমাজব্যবস্থা কায়েম হবে বলে, কিন্তু সা¤্রাজ্যবাদীদের কূটকৌশলের কাছে এবং সমাজতন্ত্রীদের খামখেয়ালী আচরণের কারণে সমাজতন্ত্রও এক সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। সমাজতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়ার কারণ হলোÑ সমাজতন্ত্রীরা নিজেরাই সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষ হতে পারেনি। তারা সত্তর বছর ক্ষমতায় থেকে যে পরিমাণ লুটপাট ও হত্যাকা- ঘটিয়েছে তা-ই তাদের পতনের কারণ ছিল। সমাজতন্ত্র পৃথিবীর মানুষগুলোকে যতটা আশাবাদী ও স্বাপ্নিক করে তুলেছিল সা¤্রাজ্যবাদ মানুষকে ততটাই হতাশাগ্রস্ত করে ফেলে। পুঁজিপতিরা পুঁজির লোভে ভূগোল বদলে দেয়, সভ্যতার গায়ে কলঙ্ক লেপন করতে থাকে। আজকের পৃথিবীতে যত অনাচার, অবিচার ও হত্যাকা- সংঘটিত হচ্ছে এর জন্য সা¤্রাজ্যবাদই চূড়ান্তভাবে দায়ী। হয়তো এ কথা সা¤্রাজ্যবাদীরা স্বীকার করতে চাইবে না, কিন্তু বিবেকবান মানুষের চোখে ধুলা দিয়ে কিছুতেই সা¤্রাজ্যবাদীরা পার পাবে না।
এক সময় মেসোপটিমিয়ান সভ্যতা পৃথিবীর বুকে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল। সেই ইতিহাস-ঐতিহ্য আমেরিকান সা¤্রাজ্যবাদ ভেঙেচুরে গুড়িয়ে দিয়েছে। মিশরীয় সভ্যতার গায়েও তারা লাগিয়ে দিয়েছে কলঙ্কের কালো দাগ। সিরিয়ায়, জেরুজালেমে তারা শুধু আগুন জ্বালিয়েই ক্ষান্ত হয়নিÑ এসব পুণ্যভূমির পবিত্রতাও সা¤্রাজ্যবাদীরা নষ্ট করে ফেলেছে। পশ্চিমা সা¤্রাজ্যবাদ পৃথিবীর বুকে যে চিরস্থায়ী ক্ষত সৃষ্টি করেছে সেই ক্ষত কত দিনে মুছবে তা আজ কেউই সঠিকভাবে বলতে পারছে না। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ জোর পদক্ষেপ নিতে পারত, কিন্তু জাতিসংঘ ধনবান ও ক্ষমতাবান রাষ্ট্রের আজ্ঞাবাহী সংস্থায় পরিণত হওয়ার কারণে জোরালো ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে।
দুঃসময়ে শান্তির বাণী পরিহাসের মতো মনে হলেও আজ আমাদের শান্তির পথেই মানুষকে বার বার আহ্বান করতে হবে। মানুষকে বলতে হবে লোভ ত্যাগ করো, হিংসা পরিহার করো, হত্যা-গুপ্তহত্যা ও ষড়যন্ত্র বন্ধ করো। নগর পুড়লে যেমন দেবালয় বাদ যায় না, তেমনি পৃথিবীতে বিদ্বেষবহ্নি উসকে দিয়ে কেউই সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারবে না। আজ যারা মারণাস্ত্র বিক্রির জন্য দেশে দেশে যুদ্ধ বাধানোর ঘৃণ্য পাঁয়তারা করছে তারাও একদিন ধ্বংস হবে। ক্ষমতা চিরদিন কারো হাতে স্থায়ীভাবে থাকে না। পৃথিবীতে বহু ক্ষমতাবানের আবির্ভাব হয়েছে আবার বহু ক্ষমতাবান ধ্বংস হয়েছে। আজ হিটলার নেই, মুসোলিনি নেই, তুঘলক খাঁ-চেঙ্গিস খাঁও নেই। একদিন যাদের ভয়ে পৃথিবী প্রকম্পিত হতো আজ তারা অনেকেই বিস্মৃত কিংবা ঘৃণ্য। যে জীবন ঘৃণা আর ধিক্কারে মোড়ানো সে জীবন আর যাকেই মানাক কোনো সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষকে মানায় না। মানুষ মহান হয় ক্ষমায়, দয়ায়, পরোপকারিতায় ও আত্মত্যাগের মাধুর্যে। আজ যারা এসব মহৎ গুণ বিসর্জন দিয়ে পৃথিবীতে অনাসৃষ্টি করে যাচ্ছেন ইতিহাস কোনোদিনই এদের ক্ষমতা করবে না।
এক সময় মনে করা হতো অধর্মের হাত থেকে ধর্মই মানুষকে রক্ষা করতে পারবে, কিন্তু আজ দেখা যাচ্ছে সব ধর্মই কমবেশি রক্তপিয়াসী। ধর্মকে আশ্রয় করে সবখানেই আজ জ্বলে উঠেছে মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা। আজকের পৃথিবীতে একজন খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, হিন্দু কিংবা মুসলমানের চেয়ে একজন সত্যিকারের মানুষের অভাব বেশি করে অনুভূত হচ্ছে। ধর্মবাণী দুর্নীতি ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে, যুদ্ধরোধে পারদর্শিতা দেখাতে পারেনি, এমনকি বাস্তুচ্যুত অসহায় মানবসন্তানকে দেশত্যাগের পরিস্থিতি থেকেও রক্ষা করতে পারেনি।
অর্থ আর ক্ষমতার লোভ কখনোই মানুষকে মহান করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না। মানুষকে মানুষ হতে হলে সবার আগে প্রয়োজন চারিত্রিক শুদ্ধতা। আজকের পৃথিবী সর্বান্তকরণে একটি মানবিক সমাজব্যবস্থা প্রত্যাশা করছে। যাদের অঙ্গুলিহেলনে বর্তমান পৃথিবী পরিচালিত হচ্ছে তারা যদি আন্তরিকভাবে শান্তিকামী না হনÑ তাহলে পৃথিবীতে শান্তি আশা করা বৃথা। আমরা আশা করবো পৃথিবীর শাক্তিশালী শাসকবর্গ পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে সচেষ্ট হবেন।
মোনায়েম সরকার : রাজনীতিবিদ ও কলামিস্ট
২৪ মার্চ, ২০১৯

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  Posts

1 8 9 10 12
November 29th, 2016

ভোগান্তরি আরকে নাম ভারতরে ভসিা

১১ নভম্বের, ২০১৬ তারখিে ‘দনৈকি আমাদরে সময়’-এ কবি ও সম্পাদক অমতি গোস্বামী ‘ভারতীয় ভসিা প্রাপ্তি নয়িে টালবাহানা’ শরিোনামে একটি কলাম […]

November 29th, 2016

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ : রোজ গার্ডেন টু সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

বঙ্গীয় ভূখ-ে রাজনৈতিক দুরবস্থার অবসান ঘটাতে প্রথম যে দল জনগণের আশা-আকাক্সক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে বুক ফুলিয়ে দাঁড়ায় তার নাম বাংলাদেশ আওয়ামী […]

November 29th, 2016

পজেটিভ বুদ্ধিবাদিতা ও বুদ্ধিজীবীর দায়

আজ তেসরা নভেম্বর জাতীয় জেলহত্যা দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্মমভাবে শহিদ হয়েছিলেন জাতীয় চার […]

November 29th, 2016

শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈরাজ্য

বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে জনমনে সীমাহীন অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমন কোনোদিন নেই যেদিন পত্র-পত্রিকায় ও টেলিভিশনের টক-শোগুলোতে আমাদের শিক্ষার অব্যবস্থাপনা […]

October 4th, 2016

যখন প্রশ্ন আসে যুদ্ধ না শান্তি? আমরা জবাব দেই শান্তি শান্তি শান্তি!

যখন প্রশ্ন আসে যুদ্ধ না শান্তি? আমরা জবাব দেই শান্তি শান্তি শান্তি! মোনায়েম সরকার বর্তমান পৃথিবী হিংসা আর স্বার্থপরতায় উন্মত্ত […]

September 8th, 2016

বিশ্বব্যাপী জাতীয়তাবাদী চেতনার উত্থান ও শোষিতের জেগে ওঠা

বিশ্বব্যাপী জাতীয়তাবাদী চেতনার উত্থান ও শোষিতের জেগে ওঠা মোনায়েম সরকার আমার বিগত দিনের একটি লেখায় বলেছিলামÑ সারা পৃথিবীর মানুষকে ইতিহাস, […]

September 6th, 2016

জন কেরির ঢাকা সফর ও ফিরে দেখা একাত্তর

জন কেরির ঢাকা সফর ও ফিরে দেখা একাত্তর মোনায়েম সরকার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ২৯ আগস্ট, ২০১৬ তারিখে ঢাকা […]

August 15th, 2016

বঙ্গবন্ধুর জাতীয় ঐক্যের ডাক

আগস্ট শোকের মাস। এই আগস্ট মাসেই বাঙালি জাতি হারিয়েছে তাদের অনেক কৃতী সন্তান। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আমরা ১৯৪১ সালের ৭ […]

July 19th, 2016

অতীত আলোকে সংলাপের আদৌ প্রয়োজন আছে কি?

অতীত আলোকে সংলাপের আদৌ প্রয়োজন আছে কি? মোনায়েম সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সংলাপ- এই তিনটি শব্দ আজ বিশ্বব্যাপী আলোচিত হচ্ছে, […]

July 19th, 2016

সমাজতন্ত্রের রক্তাক্ত অতীত ও কাল্পনিক ভবিষ্যৎ

সমাজতন্ত্রের রক্তাক্ত অতীত ও কাল্পনিক ভবিষ্যৎ মোনায়েম সরকার মানুষ শোষণ থেকে মুক্তি চায়। মুক্তি মানে মৌলিক অধিকারের প্রশ্নে সব মানুষ […]